সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সামিম আহমেদ এর ব্যবস্থাপনায় বিশেষ উদ্যোগ।
বাইজিদ মন্ডল, ডায়মন্ড হারবার: সোমবার থেকে শুরু হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা,পরীক্ষা চলবে ১৮ মার্চ পর্যন্ত। চলতি বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫ লক্ষ ৯ হাজার জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় ৭৯৭ টি,সকাল ১০ থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১ টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত।উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সোমবার থেকে ১৮ মার্চ পর্যন্ত বিশেষ বাস পরিষেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য পরিবহন নিগম। পাশাপাশি বিনা মূল্যে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দেবে টোটো। এমন এক মহান উদ্যোগ নিলেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।জানা যায়, ডায়মন্ড হারবার এ সকল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে বিনামূল্যে ই টোটোর সুবিধা চালু করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ড হারবার লোকসভার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবার শহরে প্রায় ৫০টি টোটো এবং পুরো বিধানসভা জুড়ে প্রায় ১৫০ টির বেশি চলবে টোটো পরিষেবা। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা, আর সেদিকেই নজর রেখে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের কথা ভেবেই ডায়মন্ড হারবার এ চালু হলো এই বিশেষ টোটো পরিষেবা। এলাকায় যতগুলো স্কুলে পরীক্ষা কেন্দ্র করা হয়েছে, সবকটিতেই পোঁছে দেবে বিনা মূল্যে টোটো। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতের কোনো সমস্যা থাকবে না বলে মনে করছেন পরীক্ষার্থী ও তাদের পরিবার সহ বিশেষজ্ঞরা।
এই প্রসঙ্গে ডায়মন্ড হারবারএ তৃণমূল কংগ্রেসের এক কর্মী সে জানিয়েছেন, আমাদের ডায়মন্ড হারবার লোকসভার প্রিয় সাংসদ আমাদের একজন কাছের আত্মীয় তিনি, লোকডাউন, আমফান,দুয়ারে চিকিৎসা থেকে শুরু করে সকল সুখ দুঃখে আমাদের সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন। আর সেই প্রিয় সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এবং ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার পর্যবেক্ষক সামিম আহমেদ এর ব্যবস্থাপনায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এই টোটো পরিষেবা করা হয়েছে। মূলত রাস্তায় যদি কোনো সমস্যায় পড়তে না হয় এবং সঠিক সময় মতো পরীক্ষা সেন্টারে পোঁছে দিতে এই উদ্দ্যেগ। এমনকি যদি কোনো পরীক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে তার জন্য চিকিৎসার জন্য সুব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। পাশাপাশি পরীক্ষার্থী যদি কোনো সমস্যায় পড়ে সেই জন্য প্রত্যেক পরীক্ষা কেন্দ্রের আগে একটা করে ক্যাম্প করা হয়েছে এবং সকল অভিভাবক দের জল ছত্রের ও বিশ্রামের জন্য তাদের বসার সুব্যবস্থাও করা হয়েছে।
বলা বাহুল্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মহান উদ্যোগ কে খুশি হয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী থেকে শুরু করে তাদের পরিবাররা। কিছু পরীক্ষার্থীর পরিবারের পক্ষ থেকে বলেন এরকম উদ্যেগে ও পরিষেবা প্রতি বছর যদি পাওয়া যায় খুব ভালো হবে, পরীক্ষার্থীরা তারা সুষ্ঠ ভাবে মাথা ঠান্ডা করে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে যেতে পারবে গাড়ির হয়রানি থেকে।